আমরা নেটওয়ার্কসের আইপিও আবেদনের শেষ দিন আজ

amranetনিজস্ব প্রতিবেদক :

আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেডের শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) আবেদনের শেষদিন আজ রবিবার। গত ৫ আগষ্ট হতে ১৬ আগষ্ট পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এ আবেদনের সময়সীমা ছিল। কোম্পানিটির প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা এনামুল হক স্টকমার্কেটবিডি.কমকে এ তথ্যটি নিশ্চিত করেন।

গত ১৪ জুন অনুষ্ঠিত কমিশনের ৬০৬তম সভায় বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।

আইপিও আবেদনকারীদের নিকট হতে প্রতি লটের জন্য ৩৫০০ টাকা জমা নিবে কোম্পানিটি।

এই আইপিও এর মাধ্যমে কোম্পানিটি ৫৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা উত্তোলন করে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ, ব্যবসা সম্প্রসারণ, ডাটা সেন্টার ও ওয়াই-ফাই হটস্পট স্থাপন এবং প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সমাপ্ত বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ার প্রতি নেট এ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) ২১.৯৮ টাকা এবং বিগত ৫ বছরের ওয়েটেড এভারেজ শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৫২ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/শুভ

সান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বীমা তহবিল কমেছে

sunlife-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড মোট তহবিল ও হিসাব সংখ্যা প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে বিমাটির ৩৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার উপরে তহবিল দাঁড়িয়েছে। বুধবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই জানায়, চলতি ২০১৭ সালের জানুয়ারি হতে জুন পর্যন্ত বীমাটির মোট তহবিল দাঁড়িয়েছে ৩২২ কোটি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময় এই তহবিল ছিল ৩৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার বেশি।

এসময় বিমাটির রিভিনিউ হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ১০ লাখ ৮০ হাজার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৫ কোটি ৬২ লাখ ।

এপ্রিল হতে জুন পর্যন্ত বীমাটির মোট তহবিল দাঁড়িয়েছে ৩২০  কোটি ৪৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আগের বছর একই সময় এই তহবিল ছিল ৩৪৬  কোটি ৭০ লাখ ৯০ হাজার টাকা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিমাটির রিভিনিউ হিসাবের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২২ লাখ ২০ হাজার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ১ কোটি ৯৫ লাখ ৭০ হাজার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.

১৭ বছরের মাথায় রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম

dolerবিশেষ প্রতিবেদক :

অর্থবছরের শুরুতে রেমিটেন্স ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে ভর করে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার ফের তিন হাজার ৩০০ কোটি (৩৩ বিলিয়ন) ডলার ছাড়িয়েছে।

গত সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার রিজার্ভের পরিমাণ ৩৩ দশমিক শূন্য ৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায় বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

প্রতি মাসে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আমদানি খরচ হিসাবে এই রিজার্ভ দিয়ে নয় মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব।

গত ২২ জুন অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ দুই বার ৩৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। বৃহস্পতিবার ফের তা ৩৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়।

গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স কমেছে ১৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ। তবে চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিটেন্স ১১ শতাংশ বেড়েছে।

গত অর্থবছরে রপ্তানি আয়ে কম প্রবৃদ্ধি হলেও (১.১৬ শতাংশ) জুলাই মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬ শতাংশের বেশি।

নতুন অর্থবছরে রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয় বাড়ার কারণে রিজার্ভ বাড়ছে বলে জানান শুভঙ্কর সাহা।

গত কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে রিজার্ভ। গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এই সূচক ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। ৪ নভেম্বর ছাড়ায় ৩২ বিলিয়ন ডলার।

বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ১০০ কোটি ডলারের নিচে নেমে এলে ভাবমূর্তি নষ্ট হবে বলে ২০০১ সালে প্রথমবারের মতো আকুর আমদানি বিল বকেয়া রাখতে বাধ্য হয়েছিল বাংলাদেশ।

১৭ বছরের মাথায় সেই রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন (তিন হাজার তিনশ কোটি) ডলার অতিক্রম করেছে। এই হিসাবে গত ১৭ বছরে বাংলাদেশের রিজার্ভ বেড়েছে ৩৩ গুণ।

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়। বাংলাদেশকে দুই মাস পরপর পরিশোধ করতে হয় আকুর বিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

মুন্নু স্ট্যাফলারসের দর বাড়ার কারণ নেই

monnuস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাট খাতের কোম্পানি মুন্নু স্ট্যাফলারস লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। ১৩ আগস্ট দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১৭ জুলাই শেয়ার দর ছিল ৫২৯.৭০ টাকা। গত ১৩ আগস্ট  সর্বশেষ তা ৭০৯.৯০ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় মন্নু স্টাফলারস লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.

রূপালী ব্যাংকের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

rupaliস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। ১৩ আগস্ট দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১৭ জুলাই শেয়ার দর ছিল ৩৭.৫০ টাকা। গত ১৩ আগস্ট  সর্বশেষ তা ৬২.৫০ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের নো ডিভিডেন্ট ঘোষণা

sunlife-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নো ডিভিডেন্ট ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, গতকাল অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেয় কোম্পানিটি।

এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় রাওয়া কনভেনশন হল, মহাখালীতে অনুষ্ঠিত হবে। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ৬ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।

সর্বশেষ ২০১৪ সালে এই কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদেরকে ৬ শতাংশ বোনাশ শেয়ার দেয়।

স্টকমার্কেট বিডি/শুভ/জিএম.

নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০টি স্মার্ট পরামর্শ

expertadviস্টকমার্কেট ডেস্ক :

আপনি নতুন কোন ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন। শুরুটা হবে আপনার জন্য অনেক কঠিন এবং অনেক পরিশ্রমের ব্যাপার। কিন্তু আপনি যদি সঠিক পরিকল্পনা এবং সঠিকভাবে আপনার পরিশ্রম কে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে আপনি ব্যাবসার সাফল্য দেখবেন। যখন আপনি নতুন ছোট একটি স্থিতিশীল ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করে ফেলবেন তখন এর পরবর্তী ধাপে আপনাকে আপনার কোম্পানীর চালিয়ে নেওয়ার জন্য পদ্ধতির খুঁজে বের করতে হবে। যদিও এটা খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়াটা  গুরুত্বপূর্ণ না। একটি ছোট ব্যবসার মালিক হিসাবে বাজারে আপনার ব্যবসাকে প্রসারিত করার জন্য প্রাথমিক এবং ছোট কিছু স্মার্ট উপায় শেয়ার করব। আশা করছি নতুন ব্যবসায় আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। সূত্র : জেনিসিস ব্লগ।

১.শুরু করুন নতুন কিছু দিয়ে :

একটি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে একটি নতুন পণ্য যোগ করা এবং একটি অলাভজনক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নতুন পণ্য যোগ করার তুলনায় অনেক সহজ . এমন পণ্য এবং সেবা যোগ করুন যা আপনার বিদ্যমান সেবার পরিপূরক।  উদাহরণস্বরূপ, কোন ভিডিও অথবা অডিও স্টুডিও ,আপনার ভিডিও এডিটিং ক্লাস সংশ্লিষ্ট কাজে আরো অর্থ উপার্জন করার জন্য একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে।

২. উদ্দেশ্যমূলক বাজার প্রসার শুরু করুন:

চিন্তা করুন, আপনার ছোট ব্যবসা  থেকে কোন নতুন বাজার উপকৃত হবে।উদাহরণ স্বরূপ, আবাসিক এলাকা পরিষ্কারকারীরা যদি ব্যবসায়ী থেকে ব্যবসায়ী (বিটুবি) এর বাজার দখল করতে চাই তাহলে আপনি তাদের মধ্যে একটি একটি গম্ভীর ভাব দেখতে পাবেন।

৩. সরকারি নিয়ম কানুন সঠিকভাবে পালন করা:

আপনি সরকারের সকল পদ্ধতিগুলো দেখে সেগুলো অনুসরণ করলেন এবং আপনি সরকারের নিয়ম মত সরকারি লাইসেন্স প্রাপ্ত হলেন অথবা সরকারি অনুমোদন নিয়ে নিবেন।

৪. সার্বজনীন হোন :

এখনকার সময়ে আপনার ব্যবসাকে সার্বজনীন করা বা সবার কাছে ব্যাবসা কে পৌছানো খুবই সহজ।,বিশেষ করে যদি আপনি একটি ফ্রিল্যান্স ব্যবসা চালানো বা কোন সার্ভিস এর অফার দেন। বিশ্ব বাজারের শাখাবিন্যাস এর মাধ্যমে আপনি নতুন সুযোগ নিয়ে আসতে পারেন এবং বাড়িতে বসেই অল্প সময়েই আপনি আপনার ব্যবসাকে দক্ষতার সাথে আগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।

৫.নিয়মিত সক্রীয় থাকুন সামাজিক গণমাধ্যমে :

আপনার একটি ব্যাবসা পরিচালনা করতে হলে আপনাকে নিয়মিত মানুষের সাথে কথা বলা অর্থাৎ যোগাযোগের যে ব্যাপার থাকে এজন্য আপনাকে নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে সক্রীয় থাকতে হবে। যেমন আপনি কোন সার্ভিস এর অফার  করলেন  বা আপনার  কোন পণ্যের জন্য মার্কেটিং করলেন এখন কোন গ্রাহক আপনাকে সার্ভিস এর জন্য বা পণ্য  কেনার জন্য নক দিল আপনাকে পেলনা । তখন সে আপনার সাড়ার জন্য অপেক্ষা করবে না । সেক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা ছড়াবে না । এবং ব্যাবসাতে সফল হতে পারবেন না। এ জন্য নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করুন।

৬. সংশ্লিষ্ট ব্যবসার সঙ্গে  অংশীদারিত্ব করুনঃ

আপনি ক্ষুদ্র ব্যবসা নিয়ে শুরু করলেন এখন আপনার ব্যবসার সাথে সিমিলার কোন ব্যাবসা যদি আপনার পাশের কোন ব্যক্তি করে তাহেলে আপনি তাদের সাথে অংশিদারের ভিত্তিতে কাজ করতে পারেন। তাহলে  আপনার  কোন  গ্রাহক আপনার থেকে বাইরে কোন কাজ দিবে না। আপনি আপনার ব্যাবসার যদি একজন নিয়মিত গ্রাহক খুঁজে পান তাহলে আপনার ব্যবসা দ্রুত এগিয়ে যাবে।

৭.ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা প্রস্তুত করুন:

আপনাকে ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা নির্ধারন করতে হবে। আপনি কি ব্যবসা করতে যাচ্ছেন ওই ব্যাবসার জন্য আপনার আশে পাশের পরিবেশ পারফেক্ট কিনা। যেমন বসুন্ধরা সিটিতে ৮ম তলায় সব ফুড এর দোকান এখন এর মধ্যে কেউ যদি চশমার দোকান নিয়ে বসে চলবে না। এরকম আপনি আপনার ব্যাবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা এবং উপযুক্ত পরিবেশ নির্ধারণ করুন। যাতে আপনার কাষ্টমার এবং আপনার কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ পায়। আপনি ইচ্ছে করলে এটার জন্য আপনার ব্যবসা রিলেটেড ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন।  খুব তাড়াতাড়ি অনেক বড় সিদ্ধান্ত  গ্রহণ করা আপনার ব্যবসাকে  ধ্বংস করতে বা বিপর্যয় ঘটাতে পারে।

৮. উন্মুক্ত মতামতের সুযোগ সৃষ্টি করুন:

আপনি আপনার ব্যবসা প্রসারিত করতে চান কিন্তু যদি  আপনার একাধিক জায়গাতে  পরিচালনা করার ক্ষমতা অভাব থাকে তাহলে আপনি ফ্যাঞ্চাইজিং
উপায়ে যেতে হতে পারে। আপনার ব্যাবসার ক্ষেত্রে সবাইকে উন্মুক্ত মতামতের সুযোগ দিতে হবে। সবাই যাতে আপনার কাছে আপনার ব্যবসার প্রচারে অথবা আপনার  ব্যবসার স্বার্থে যে কোন মতামত তুলে ধরতে পারে। তার জন্য উন্মুক্ত মতামত এর সুযোগ সৃষ্টি করুন।

৯. গ্রাহক সেবা উন্নত করুন:

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা আমরা গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে অনেকটাই পিছিয়ে। আমরা গ্রাহক দের কে তাদের চাহিদা মত সমর্থন দিতে পারি না। আপনার ব্যবসা বৃদ্ধি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল আপনি যা করেন তাতে সবচেয়ে ভাল দিক গুলো বের করা। এবং আপনার কাজের উপর শতভাগ আত্মবিশ্বাস থাকা। আগামী বছরের জন্য উন্নত গ্রাহক সেবা লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, এবং দেখুন আপনার লক্ষ্যে কি কি সমস্যা থাকতে পারে, এবং সেগুলো পর্যলোচনা করে তার থেকে উত্তরণের উপায় বের করুন। আমরা আপনাকে বাজি ধরে বলতে পারি আপনার পুরানো গ্রাহকরা আবারও ফিরে আসবে । একটা কথা বিশ্বাস করবেন  ক্রেতা খুশি করাই নতুন গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার জন্য আপনার শ্রেষ্ঠ সম্পদ।

১০. কিছু পরামর্শঃ

অবশেষে, সফল ব্যবসায়ীরা বহুমুখীকরণের  দ্বারা খুঁজে পেতে পারেন সফল ব্যবসা চাবিকাঠি। আপনার অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার ব্যবহার করে অন্যান্য ছোট ব্যবসা মালিকদের শিক্ষা দিন এবং তাদের স্বপ্ন অর্জনে সাহায্য করুন।
নিজের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যবসা শুরু করুন। এবং আপনার ক্ষুদ্র ব্যবসার উপর আস্থা রাখুন । বড় স্বপ্ন দেখুন । স্বপ্ন নির্ধারণ করে দৌড়াতে থাকুন একদিন সফল হবেন ই ।

স্টকমার্কেট বিডি/শুভ/জিএম.

ফাঁকি রোধে এনবিআরের ৮ দফা নির্দেশনা দিল রাজস্ব বোর্ড

nrbনিজস্ব প্রতিবেদক :

আয়কর, শুল্ক ও ভ্যাট ফাঁকির তদন্ত পরিচালনা এবং এ সংক্রান্ত কার্যক্রমকে অধিকতর গতিশীল করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টদের ৮ দফা নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

রবিবার এনবিআরের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান এ নির্দেশনা দেন। এনবিআর সভাকক্ষে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি), শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর এবং ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদফতরের মহাপরিচালকদের সঙ্গে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় মো. নজিবুর রহমান সভাপতি হিসেবে এ নির্দেশনা দেন।

মহাপরিচালক, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি) মো. বেলাল উদ্দিন, মহাপরিচালক, শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর ড. মইনুল খান এবং মহাপরিচালক, ভ্যাট গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর ড. মো. আল-আমিন প্রামানিক উপস্থিত ছিলেন।

সভায় এনবিআরের গোয়েন্দা মহাপরিচালকরা তাদের নিজ নিজ অধিক্ষেত্রের আওতাধীন রাজস্ব ফাঁকির তদন্ত কার্যক্রমের আলোকপাত করেন। মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যা, চ্যালেঞ্জ ও অন্যান্য বিষয়াদির বিস্তারিত পর্যালোচনা করা হয়।

পর্যালোচনা শেষে সিনিয়র সচিব, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মো. নজিবুর রহমান রাজস্ব ফাঁকির বিষয়ে মহাপরিচালকদের বিশেষ মনোযোগী হওয়ার গুরুত্বারোপ করেন। এ সময় ৮ দফা নির্দেশনা দেন তিনি।

নির্দেশনাগুলো- অর্থপাচার রোধে সরকারের সব পক্ষের সঙ্গে প্রয়োজনীয় যোগাযোগ রক্ষা পূর্বক মাঠ পর্যায়ে নজরদারি বৃদ্ধি করে অর্থপাচারকারীদের চিহ্নিতকরণ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। একইসঙ্গে দেশের স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরগুলো সূচারু নজরদারির আওতায় আনা।

দেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ প্রাণকেন্দ্র বন্দরগুলো যাতে কোনোভাবেই চোরাকারবারিদের বিচরণক্ষেত্র না হতে পারে তা নিশ্চিত করা, ভ্যাট ফাঁকি রোধ করে পণ্যের প্রকৃত উৎপাদন ও তার থেকে নির্দিষ্ট হারে ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করতে ভ্যাট গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদার করা, আয়কর, ভ্যাট ও শুল্ক বাবদ সরকারের প্রাপ্য রাজস্ব আহরণের পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা নিশ্চিত করা।

আয়কর, শুল্ক ও ভ্যাট ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে প্রাপ্ত অভিযোগসমূহ দ্রুত তদন্ত ও পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা, কর ফাঁকিবাজ অসৎ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার পাশাপাশি সৎ ব্যবসায়ীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং রাজস্ব ফাঁকি রোধে মাঠ পর্যায়ে যেকোনো অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি), শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর এবং ভ্যাট গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর সমন্বিতভাবে কাজ করা। প্রয়োজনে যৌথ অভিযান পরিচালনা করার নির্দেশ দেন তিনি।

নজিবুর রহমান বলেন, রাজস্ব আহরণে অধিকতর গতিশীলতা আনয়ন এবং করদাতাবান্ধব পরিবেশ আনতে ‘সুশাসন ও আধুনিক ব্যবস্থাপনা’ কাঠামো অনুসরণ করতে হবে। এর আওতায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে ‘দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন’ নীতি অনুসরণ করছে।

তিনি বলেন, করদাতারা প্রদত্ত রাজস্বই সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের প্রধান চালিকাশক্তি। একটি করবান্ধব, জনবান্ধব ও ব্যবসাবান্ধব তথা উন্নয়নবান্ধব পরিবেশ বজায় রাখার ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও করদাতারা একে অপরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। যথাযথ রাজস্ব পরিশোধ ও তা জনগণের পক্ষে সুষ্ঠুভাবে আদায় করা যথাক্রমে করদাতা প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অন্যতম দায়িত্ব।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

আইসিবি’র ৮ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা

dividendনিজস্ব প্রতিবেদক :

আইসিবি পরিচালিত ৮ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩০ জুন ২০১৭ অর্থবছরের লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। সবগুলো ফান্ড ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। ফান্ডগুলো হলো: আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান:স্কীম ওয়ান, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লি: ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। আইসিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ১.১০ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৫.৪২ টাকা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৬ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৬৭ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৩.৭৪ টাকা।

আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান:স্কীম ওয়ান ৬.৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৭৬ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১২.৩২ টাকা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৭৯ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১২.০৭ টাকা।

ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৬২ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১১.৯৮ টাকা।

আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৬৪ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১১.৮৭ টাকা।

আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৯০ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১১.৭৭ টাকা।

আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লি: ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৭.৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইউপিইউ) হয়েছে ০.৮৪ টাকা। এছাড়া ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১১.৫০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

কেডিএসের বাটন ও হ্যাঙ্গার বর্ধিত প্রকল্পের উৎপাদন শুরু

kds-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক  :

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি কেডিএস এ্যাক্সোসরিজ  লিমিটেড বাটন ও হ্যাঙ্গারের বর্ধিত প্রকল্পের কাজ শেষে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করেছে। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, এই কোম্পানির পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত মোতাবেক, কোম্পানির বাটন প্রকল্পের সম্প্রসারণ ও হ্যাঙ্গার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। সফল পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শেষে গত ১০ আগস্ট কোম্পানি এসবের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করেছে। কারখানার সক্ষমতা পূর্ণভাবে কাজে লাগাতে পারলে প্রকল্পে প্রকল্পে প্রতিদিন মোট বাটন ২৮০ জিজি ও ১ লাখ ৫০ হাজার পিস হ্যাঙ্গার উৎপাদন করা যাবে। অানুমানিক হিসাব মোতাবেক, যার মাধ্যমে প্রতি মাসে কোম্পানির ২ কোটি ৮ লাখ  ৩০ হাজার ও বছর শেষে ২৫ কোটি টাকা মুনাফা হবে।

সম্প্রতি কোম্পানির পরিচালনা বোর্ড বাটন প্রকল্পের সম্প্ররণ ও হ্যাঙ্গার প্রকল্প আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় বলে কােম্পানিটি জানিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি/মোদক.